ঢাকার ভবিষ্য ভয়ঙ্কর
ঢাকা বর্তমান বিশ্বে সব থেকে বেশি ঘনবসতি শহর। প্রায় ১ কোটি 50 লাখেরও বেশি মানুষ এই ছোট শহরে বসবাস করে। জনগণের তলনায় ঢাকা শহর আয়তন খুবই সীমিত। ১৩৪ বর্গমাইল আয়তনের এই শহরে প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার লোকের বাস।বর্তমানে বায়ু দূষণে শীর্ষ দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ।আর রাজধানী হিসেবে বায়ু দূষণে ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয় তম।
এছাড়া ঢাকা শহরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে ধূলোবালি ও ট্রাফ্রিক।এসবে মধ্য দিয়ে চলছে এ শহরের মানুষের জীবন যাপন। ঢাকার পুরনো এলাকা অলি-গলিতে দেখা যায় খোলা ময়লা -আবর্জনা দুর্গন্ধ। ।এছাড়া খোলা ড্রেন তো আছেই। শহরে এলাকাগুলোতে বৃষ্টি হলে মাঝে মাঝে পানি জমে যায় যার ফলে খোলা ড্রেনের পানি ও বৃষ্টির পানি মিলে একাকার হয়ে যায় ।
এ শহরে মানুষ জীবিকা প্রয়োজনে ঐ পানির উপর দিয়ে যাতায়াত করে। যার ফলে তারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।এছাড়া আরো অনেক সমস্য আছে।যার মধ্য একটি হচ্ছে বুড়িগঙ্গা নদী।এ নদীর পানি যেমন দুর্গন্ধ তেমনি ময়লা -আবর্জনা পরিপূর্ণ।বর্তমানে এ শহরের র্পাকের এলাকাগুলোতেও যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনার খোসা পড়ে থাকতে দেখা যায়।এভাবে চলতে কি হবে ঢাকার আগামী দিনে ভবিষ্য?
কেন ঢাকার পরিবেশ সম্পর্কে লেখা?
বাংলাদেশ কাদের দেশ? ঢাকা কাদের রাজধানী?সে তো আমাদের দেশ। আমাদের রাজধানী।তাহলে এ রাজধানীকে দূষিত পরিবেশ মুক্ত করার দায়িত্ব কার?নিশ্চই আমাদের।বাংলাদেশ জনগনের।আমরা যদি ঢাকার পরিবেশ সম্পর্কে একটু সচেতন হই,তাহলেই সম্ভব আমাদের ঢাকা শহরকে দূষিত পরিবেশ মুক্ত করা।
আমরা যেখানে সেখানে ময়লা -আবর্জনা না ফেলে কিংবা রাস্তা দিয়ে চলার সময় টিস্যু বা খাবারের খোশা গুলো রাস্তায় না ফেলে একটু কষ্ট করে ডাজবিন খুজে ডাজবিনে ফেললে। তাহলেই তো রাস্তাটা আর দূষিত হলো না।আমরা হয়তো অনেকই বলতেই পারি, এতটুকু করে কি পুরো ঢাকা শহরকে দূষিত পরিবেশ মুক্ত করা সম্ভব,আমরা এটা চিন্তা না করে।বরং এটা চিন্তা করি যে, আমাদের দ্বারা ঢাকা শহরকে দূষিত পরিবেশ মুক্ত করতে কতটা বেশি সচেতন লাগবে।আর এটা বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের কর্তব্য।
এছাড়া ঢাকা শহরে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে ধূলোবালি ও ট্রাফ্রিক।এসবে মধ্য দিয়ে চলছে এ শহরের মানুষের জীবন যাপন। ঢাকার পুরনো এলাকা অলি-গলিতে দেখা যায় খোলা ময়লা -আবর্জনা দুর্গন্ধ। ।এছাড়া খোলা ড্রেন তো আছেই। শহরে এলাকাগুলোতে বৃষ্টি হলে মাঝে মাঝে পানি জমে যায় যার ফলে খোলা ড্রেনের পানি ও বৃষ্টির পানি মিলে একাকার হয়ে যায় ।
এ শহরে মানুষ জীবিকা প্রয়োজনে ঐ পানির উপর দিয়ে যাতায়াত করে। যার ফলে তারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।এছাড়া আরো অনেক সমস্য আছে।যার মধ্য একটি হচ্ছে বুড়িগঙ্গা নদী।এ নদীর পানি যেমন দুর্গন্ধ তেমনি ময়লা -আবর্জনা পরিপূর্ণ।বর্তমানে এ শহরের র্পাকের এলাকাগুলোতেও যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনার খোসা পড়ে থাকতে দেখা যায়।এভাবে চলতে কি হবে ঢাকার আগামী দিনে ভবিষ্য?
কেন ঢাকার পরিবেশ সম্পর্কে লেখা?
বাংলাদেশ কাদের দেশ? ঢাকা কাদের রাজধানী?সে তো আমাদের দেশ। আমাদের রাজধানী।তাহলে এ রাজধানীকে দূষিত পরিবেশ মুক্ত করার দায়িত্ব কার?নিশ্চই আমাদের।বাংলাদেশ জনগনের।আমরা যদি ঢাকার পরিবেশ সম্পর্কে একটু সচেতন হই,তাহলেই সম্ভব আমাদের ঢাকা শহরকে দূষিত পরিবেশ মুক্ত করা।
আমরা যেখানে সেখানে ময়লা -আবর্জনা না ফেলে কিংবা রাস্তা দিয়ে চলার সময় টিস্যু বা খাবারের খোশা গুলো রাস্তায় না ফেলে একটু কষ্ট করে ডাজবিন খুজে ডাজবিনে ফেললে। তাহলেই তো রাস্তাটা আর দূষিত হলো না।আমরা হয়তো অনেকই বলতেই পারি, এতটুকু করে কি পুরো ঢাকা শহরকে দূষিত পরিবেশ মুক্ত করা সম্ভব,আমরা এটা চিন্তা না করে।বরং এটা চিন্তা করি যে, আমাদের দ্বারা ঢাকা শহরকে দূষিত পরিবেশ মুক্ত করতে কতটা বেশি সচেতন লাগবে।আর এটা বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের কর্তব্য।
আমাদের ঢাকা শহর পরিষ্কার চাই.
ReplyDeleteআমিও চাই
Deletegood post
ReplyDelete👽👽👽
ReplyDeleteHmm kub karap
ReplyDeleteReply chai bhai
ReplyDeleteThanku you bhai...
DeleteHmmm
ReplyDeleteCarry on bro
ReplyDelete