বাংলা বর্ণমালার বিস্তারিত আলোচনা
বর্ণ
ধ্বনি নির্দেশক চিহ্নকে বর্ণ বলে।
বর্ণমালা
যে কোন ভাষায় ব্যবহৃত লিখিত বর্ণ সমষ্টিকে সেই ভাষার বর্ণমালা বলা হয়।
স্বরবর্ণ
স্বরধ্বনির দ্যোতক লিখিত সাংকেতিক চিহ্নকে বলা হয় স্বরবর্ণ। যেমনঃ অ আ ই ঈ উ ঊ ঋ এ ঐ ও ঔ
ব্যঞ্জনবর্ণ
ব্যঞ্জন ধ্বনির দ্যোতক লিখিত সাংকেতিক চিহ্নকে বলা হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। যেমনঃ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ঢ ড ণ ত থ দ ধ ন প ফ ব ভ ম য র ল শ ষ স হ ড় ঢ় য় ৎ ং ঃ ঁ
বাংলা বর্ণমালায় মোট 50 টি বর্ণ রয়েছেতারমধ্যে স্বরবর্ণ 6 টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ 26 টি তার মধ্যে স্বরবর্ণ 11 টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ 39 টি রয়েছে।বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রা আছে প্রায় 32 টি বর্ণে। তার মধ্যে স্বরবর্ণ 6 টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ 26 টি।বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রা প্রায় 8 টি বর্ণ রয়েছে। তার মধ্যে স্বরবর্ণে এবং ব্যঞ্জনবর্ণে সাতটি বর্ণ রয়েছে।বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ রয়েছে প্রায় 10 টি ।এর মধ্যে 6 টি ব্যঞ্জনবর্ণ এবং 4 টি স্বরবর্ণ।বাংলা বর্ণমালায় মৌলিক স্বরধ্বনি হচ্ছে সাতটি এগুলো হলো অ, আ, অ্যা, ই, উ, এ, ও ইত্যাদি।
মাত্রাহীন বর্ণ হলো = মোট 10 টি (স্বরবর্ণ এ ঐ ও ঔ/// 8 টি) (ব্যঞ্জনবর্ণ ঙ, ঞ,ৎ, ং, ঃ, ঁ///6 টি )
পূর্ণমাত্রা বর্ণ হলো = মোট 32 টি [অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ ///6 টি ] [ক, ঘ, চ, ছ, জ, ঝ, ট, ঠ, ড, ঢ, ত, দ, ন, ফ, ব, ভ, ম, য, র, ল, ষ, স, হ, ড়, ঢ় এবং য়///26 টি]
অর্ধমাত্রা বর্ণ হলো = মোট 8 টি (স্বরবর্ণ ঋ ///1 টি) (খ,গ,ণ,থ,ধ,প,শ/// 7 টি) অর্থাৎ বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রা 32 টি অর্ধমাত্রা 8 টি এবং মাত্রাহীন 10 টি বর্ণ আছে।
বাংলা বর্ণমালার স্বরবর্ণ সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলে। ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে ফলা বলে।বাংলা বর্ণমালার কার 10 টি এবং ফলা 6 টি।বাংলা বর্ণমালা ব্যঞ্জনবর্ণ সাহায্য ছাড়া উচ্চারণ করা যায় না।
ধ্বনি নির্দেশক চিহ্নকে বর্ণ বলে।
বর্ণমালা
যে কোন ভাষায় ব্যবহৃত লিখিত বর্ণ সমষ্টিকে সেই ভাষার বর্ণমালা বলা হয়।
স্বরবর্ণ
স্বরধ্বনির দ্যোতক লিখিত সাংকেতিক চিহ্নকে বলা হয় স্বরবর্ণ। যেমনঃ অ আ ই ঈ উ ঊ ঋ এ ঐ ও ঔ
The picture is taken from unsplash |
ব্যঞ্জনবর্ণ
ব্যঞ্জন ধ্বনির দ্যোতক লিখিত সাংকেতিক চিহ্নকে বলা হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। যেমনঃ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ঢ ড ণ ত থ দ ধ ন প ফ ব ভ ম য র ল শ ষ স হ ড় ঢ় য় ৎ ং ঃ ঁ
বাংলা বর্ণমালায় মোট 50 টি বর্ণ রয়েছেতারমধ্যে স্বরবর্ণ 6 টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ 26 টি তার মধ্যে স্বরবর্ণ 11 টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ 39 টি রয়েছে।বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রা আছে প্রায় 32 টি বর্ণে। তার মধ্যে স্বরবর্ণ 6 টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ 26 টি।বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রা প্রায় 8 টি বর্ণ রয়েছে। তার মধ্যে স্বরবর্ণে এবং ব্যঞ্জনবর্ণে সাতটি বর্ণ রয়েছে।বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ রয়েছে প্রায় 10 টি ।এর মধ্যে 6 টি ব্যঞ্জনবর্ণ এবং 4 টি স্বরবর্ণ।বাংলা বর্ণমালায় মৌলিক স্বরধ্বনি হচ্ছে সাতটি এগুলো হলো অ, আ, অ্যা, ই, উ, এ, ও ইত্যাদি।
মাত্রাহীন বর্ণ হলো = মোট 10 টি (স্বরবর্ণ এ ঐ ও ঔ/// 8 টি) (ব্যঞ্জনবর্ণ ঙ, ঞ,ৎ, ং, ঃ, ঁ///6 টি )
পূর্ণমাত্রা বর্ণ হলো = মোট 32 টি [অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ ///6 টি ] [ক, ঘ, চ, ছ, জ, ঝ, ট, ঠ, ড, ঢ, ত, দ, ন, ফ, ব, ভ, ম, য, র, ল, ষ, স, হ, ড়, ঢ় এবং য়///26 টি]
অর্ধমাত্রা বর্ণ হলো = মোট 8 টি (স্বরবর্ণ ঋ ///1 টি) (খ,গ,ণ,থ,ধ,প,শ/// 7 টি) অর্থাৎ বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রা 32 টি অর্ধমাত্রা 8 টি এবং মাত্রাহীন 10 টি বর্ণ আছে।
বাংলা বর্ণমালার স্বরবর্ণ সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলে। ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে ফলা বলে।বাংলা বর্ণমালার কার 10 টি এবং ফলা 6 টি।বাংলা বর্ণমালা ব্যঞ্জনবর্ণ সাহায্য ছাড়া উচ্চারণ করা যায় না।
আমি কিছু উপকৃত হতে পারলাম.ধন্যবাদ.
ReplyDeletegood job boss...
ReplyDelete