#ইতিহাসের_আলোকে_মা_দিবস#
ইউরোপ - আমেরিকায় ঘটা করে পালিত হলেও বাংলাদেশে মা
দিবসের ইতিহাস খুব বেশিদিনের নয়। বর্তমানে প্রচলিত মা দিবসের সূচনা হয় ১৯০৮
খ্রিষ্টাব্দে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ার এক স্কুলশিক্ষিকা অ্যানা জারভিস সেখানকার পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা দেখে মর্মাহত হয়ে মায়ের জন্য বিশেষ দিন পালনের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করার কথা ভাবলেন। তার সে ভাবনা বাস্তবায়নের আগেই ৯ মে,১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হন।
তার মৃত্যুর পর মেয়ে অ্যানা এম জারভিস মায়ের শেষ ইচ্ছা পূরণের উদ্দেশে কাজ শুরু করেন। বন্ধুবান্ধবকে নিয়ে ১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দে তার মা ফিলাডেলফিয়ার যে গির্জায় উপাসনা করতেন, সেখানে সব মায়েদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মা দিবসের সূচনা করেন।
১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে যুক্তরাষ্ট্রে আনুষ্ঠানিকভাবে মে মাসের দ্বিতীয় রবিবারকে মায়েদের জন্য উৎসর্গ করে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা করা হয়। এভাবেই শুরু হয় মা দিবসের যাত্রা।
এরই ধারাবাহিকতায় দিবসটি আমেরিকার পাশাপাশি বর্তমানে বিশ্বের প্রায় শতাধিক দেশে পালিত হয়ে আসছে অত্যন্ত মর্যাদার সাথে।
ধন্যবাদ।। 🥰
যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ার এক স্কুলশিক্ষিকা অ্যানা জারভিস সেখানকার পারিবারিক বিচ্ছিন্নতা দেখে মর্মাহত হয়ে মায়ের জন্য বিশেষ দিন পালনের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করার কথা ভাবলেন। তার সে ভাবনা বাস্তবায়নের আগেই ৯ মে,১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হন।
তার মৃত্যুর পর মেয়ে অ্যানা এম জারভিস মায়ের শেষ ইচ্ছা পূরণের উদ্দেশে কাজ শুরু করেন। বন্ধুবান্ধবকে নিয়ে ১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দে তার মা ফিলাডেলফিয়ার যে গির্জায় উপাসনা করতেন, সেখানে সব মায়েদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মা দিবসের সূচনা করেন।
১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে যুক্তরাষ্ট্রে আনুষ্ঠানিকভাবে মে মাসের দ্বিতীয় রবিবারকে মায়েদের জন্য উৎসর্গ করে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা করা হয়। এভাবেই শুরু হয় মা দিবসের যাত্রা।
এরই ধারাবাহিকতায় দিবসটি আমেরিকার পাশাপাশি বর্তমানে বিশ্বের প্রায় শতাধিক দেশে পালিত হয়ে আসছে অত্যন্ত মর্যাদার সাথে।
ধন্যবাদ।। 🥰
No comments