নতুন প্রযুক্তি অন্ধকারে আলো দিবে গাছ এবং গাড়ি পার্ক করবে রোবট
অন্ধকারে আলো দিবে গাছ
উপরের লেখাটা আসলেই অবিশ্বাস্য।আমরা এতদিন থেকে জানি যে, সূর্য ছাড়া একমাত্র জোনাকি আমাদের প্রকৃত আলো দিয়ে থাকে।কিন্তু এখন আমরা জানবো যে, আগামী দিনে গাছ থেকে জ্বলে উঠবে সাদা, হলুদ, নীলাভ, আর সবুজ আলো।এটি তেমন বড়ো সড়ো গাছ নয়। এ গাছ আদতে কয়েকটি বিশেষ প্রজাতির ছত্রাক।বিজ্ঞান জানাল কারেন্ট বায়োলজির জুন 2016সালের সংখ্যায় গবেষণা পত্রটি প্রকাশিত হওয়ার পর এখন বিশ্বজুড়ে শুরু হয়ে গেছে আলোড়ন।দুই গবেষক সাইবেরিয়ার ইনস্টিটিউট অব বায়োফিজিক্স কনস্ট্যানটাইন পুতোভ ও মস্কোয় ইনস্টিটিউট অফ বায়ো অরগ্যানিক কেমিষ্ট্রির ইলিয়া ইয়ামপোলস্কি দেখেছেন শুধু জোনাকি, মাশরুম বা কয়েকটি অনু জীবই নয়, রাতে ঘুটঘুটে অন্ধকারে আলো জ্বালিয়ে চমকে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে কয়েকটি বিশেষ প্রজাতির ছত্রাকেরও।গবেষণায় তারা দেখেছেন লুসিফেরিন নামে একটি বিশেষ ধরনের প্রোটিন রয়েছে ছত্রাক আর মাশরুমে। আলো জ্বালাতে পারে যেসব ছত্রাক ওই প্রোটিন সেসব ছত্রাকে তো রয়েছেই।যেগুলো মোটেও আলো জ্বালাতে পারে না তাদের মধ্যে ঐ প্রোটিন রয়েছে আরও 100 গুণ বেশি।লুসিফেরিন এমন একটা প্রোটিন, যা বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে লুচিফেরাসে নামে একটি এনজাইমের সাহায্য। আর তখনই বেরিয়ে আসে নীলাভ সবুজ আলো। উপরোক্ত দুই বিজ্ঞানীর গবেষণা পদ্ধতি নতুন হলেও এ নিয়ে ধারণাটা বেশ পুরনো।খ্রিস্টান এর জন্মের 382 বছর আগে দার্শনিক এরিস্টটল ও রোমান পন্ডিত সিনিয়র প্লিনির কিছু লেখা ছত্রাকের অদ্ভুত আচরণ এর উল্লেখ পাওয়া যায়। তারা দেখেছিলেন গভীর জঙ্গলে ভিজে কাঠের ঘোড়া থেকে ঠিকরে বেরোয় অদ্ভুত আলো দ্যুতি। পরে ওই আলোর নাম দেওয়া হয়েছিল ফক্স ফায়ার ।আর ফক্স শব্দটি এসেছিল প্রাচীন ফারসি ভাষা ফয়েস থেকে যার অর্থ ভুয়া।
গাড়ি পার্ক করবে রোবট
সম্প্রতি চীনের গবেষকরা নতুন এক পার্কিং রোবট উৎপাদন করে। এর ফলে মানুষ সমান্তরাল গাড়ি পার্কের ঝামেলা থেকে শীঘ্রই মুক্তি পেতে যাচ্ছে বলে দাবি করে নির্মাতারা।লেজার নির্দেশিত গেটা (গেট এ কার) রোবট যানবাহনের নিচে স্লাইড করতে পারে। গাডির নিচে থাকা রোবট স্লাইডগুলো পার্কে একটি পার্কিং স্পেস খুঁজে বের করে এবং কম জায়গা গাড়ি পার্ক করে। এ রোবট একটি গাড়ি পার্কিং করার জন্য মাত্র 2 মিনিট সময় নেয়। এর জন্য কোন নির্দিষ্ট গতিপথ মেনে চলে না বরং 360° গতিশীল থাকতে পারে। এ রোবট পার্কিন স্পেস এর সর্বোচ্চ ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
উপরের লেখাটা আসলেই অবিশ্বাস্য।আমরা এতদিন থেকে জানি যে, সূর্য ছাড়া একমাত্র জোনাকি আমাদের প্রকৃত আলো দিয়ে থাকে।কিন্তু এখন আমরা জানবো যে, আগামী দিনে গাছ থেকে জ্বলে উঠবে সাদা, হলুদ, নীলাভ, আর সবুজ আলো।এটি তেমন বড়ো সড়ো গাছ নয়। এ গাছ আদতে কয়েকটি বিশেষ প্রজাতির ছত্রাক।বিজ্ঞান জানাল কারেন্ট বায়োলজির জুন 2016সালের সংখ্যায় গবেষণা পত্রটি প্রকাশিত হওয়ার পর এখন বিশ্বজুড়ে শুরু হয়ে গেছে আলোড়ন।দুই গবেষক সাইবেরিয়ার ইনস্টিটিউট অব বায়োফিজিক্স কনস্ট্যানটাইন পুতোভ ও মস্কোয় ইনস্টিটিউট অফ বায়ো অরগ্যানিক কেমিষ্ট্রির ইলিয়া ইয়ামপোলস্কি দেখেছেন শুধু জোনাকি, মাশরুম বা কয়েকটি অনু জীবই নয়, রাতে ঘুটঘুটে অন্ধকারে আলো জ্বালিয়ে চমকে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে কয়েকটি বিশেষ প্রজাতির ছত্রাকেরও।গবেষণায় তারা দেখেছেন লুসিফেরিন নামে একটি বিশেষ ধরনের প্রোটিন রয়েছে ছত্রাক আর মাশরুমে। আলো জ্বালাতে পারে যেসব ছত্রাক ওই প্রোটিন সেসব ছত্রাকে তো রয়েছেই।যেগুলো মোটেও আলো জ্বালাতে পারে না তাদের মধ্যে ঐ প্রোটিন রয়েছে আরও 100 গুণ বেশি।লুসিফেরিন এমন একটা প্রোটিন, যা বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে লুচিফেরাসে নামে একটি এনজাইমের সাহায্য। আর তখনই বেরিয়ে আসে নীলাভ সবুজ আলো। উপরোক্ত দুই বিজ্ঞানীর গবেষণা পদ্ধতি নতুন হলেও এ নিয়ে ধারণাটা বেশ পুরনো।খ্রিস্টান এর জন্মের 382 বছর আগে দার্শনিক এরিস্টটল ও রোমান পন্ডিত সিনিয়র প্লিনির কিছু লেখা ছত্রাকের অদ্ভুত আচরণ এর উল্লেখ পাওয়া যায়। তারা দেখেছিলেন গভীর জঙ্গলে ভিজে কাঠের ঘোড়া থেকে ঠিকরে বেরোয় অদ্ভুত আলো দ্যুতি। পরে ওই আলোর নাম দেওয়া হয়েছিল ফক্স ফায়ার ।আর ফক্স শব্দটি এসেছিল প্রাচীন ফারসি ভাষা ফয়েস থেকে যার অর্থ ভুয়া।
গাড়ি পার্ক করবে রোবট
সম্প্রতি চীনের গবেষকরা নতুন এক পার্কিং রোবট উৎপাদন করে। এর ফলে মানুষ সমান্তরাল গাড়ি পার্কের ঝামেলা থেকে শীঘ্রই মুক্তি পেতে যাচ্ছে বলে দাবি করে নির্মাতারা।লেজার নির্দেশিত গেটা (গেট এ কার) রোবট যানবাহনের নিচে স্লাইড করতে পারে। গাডির নিচে থাকা রোবট স্লাইডগুলো পার্কে একটি পার্কিং স্পেস খুঁজে বের করে এবং কম জায়গা গাড়ি পার্ক করে। এ রোবট একটি গাড়ি পার্কিং করার জন্য মাত্র 2 মিনিট সময় নেয়। এর জন্য কোন নির্দিষ্ট গতিপথ মেনে চলে না বরং 360° গতিশীল থাকতে পারে। এ রোবট পার্কিন স্পেস এর সর্বোচ্চ ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
Good job.
ReplyDeleteThanks for your comment.
Deleteবিজ্ঞানের আবিষ্কার সত্যিই অসাম...
ReplyDelete